রেশন দোকানে আসবে দীঘা জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদ কবে থেকে কিভাবে পাবেন দেখে নিন।

দীঘা জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদ বিলি হবে রেশন দোকানে কবে থেকে কিভাবে জানুন
দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদ বিলি হবে রেশন দোকানে কবে থেকে কিভাবে জানুন

দীঘা জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদ পৌঁছবে বাংলার প্রতিটি ঘরে। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বহু প্রচেষ্টার পর বাংলায় দীঘার বুকে গড়ে তুলেছেন জগন্নাথ মন্দির। আর তার উদ্বোধনের দিনই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন এই মহাপ্রসাদ ও পৌঁছে যাবে প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি। আর তার অপেক্ষায় বসে রয়েছে বাংলার প্রত্যেকটি জনগণ কবে পাবে? শ্রীধাম জগন্নাথের মহা প্রসাদ ইতিমধ্যে বহু দর্শনার্থী দীঘা ভ্রমণ করে এসেছেন। তবে এবার মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে দেবেন জগন্নাথ দেবের পোশাক তাও রেশন দোকানের মাধ্যমে বিরাট খবর সামনে উঠে এলো।

কবে কিভাবে পাবেন রেশন দোকানে দীঘা জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদ

যার জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন গোটা বাংলার মানুষ সেই প্রতীক্ষার অবসান আগামী ১৭ই জুন থেকে মহা প্রসাদ বিলের সিদ্ধান্তের কথা জানা গিয়েছে। তবেই মহা প্রসাদ পাওয়ার বিশেষ ব্যবস্থা করছে রাজ্য সরকার দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে রেশন ডিলারদের। যেখানে সূত্র মারফত খবর এই মহা প্রসাদ বিলে নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু পরিকল্পনা নিচ্ছেন রেশন ডিলাররা। তারা জানিয়েছেন কোনরূপ ভর্তুকি মূল্য নেবেন না। এমনকি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রসাদ বিলি করবেন বলে প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে।

কোন কোন দিন কিভাবে দেয়া হবে দীঘা জগন্নাথ মন্দিরের মহাপ্রসাদ

রেশন ডিলার বিরাট উদ্যোগ নিয়েছেন বিনামূল্যে জগন্নাথ দেবের মহাপ্রসাদ সপ্তাহের প্রতিদিন বিলি করবেন যেখানে সোম থেকে শুক্রবার দুয়ারের রেশন প্রকল্প চালু থাকে সেই পরিষেবার সাথে সাথে পাড়ায় পাড়ায় পৌঁছে দেবেন জগন্নাথ মহাপ্রভুর মহাপ্রসাদ। তারপরেও শনিবার ও রবিবার রেশন দোকান থেকেই এই প্রসাদ বিলি করা যেতে পারে।

আরে সমস্ত পরিকল্পনা কোন মূল্য নেবেন না তারা ভর্তুকি না নেওয়ার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রেশন ডিলাররা।

কি কি প্রসাদ দেয়া হবে গোটা রাজ্যজুড়ে দীঘার জগন্নাথ মন্দিরের ?

কোন কোন প্রসাদ রেশনের মাধ্যমে পৌঁছে দেয়া হবে গ্রাম বাংলা থেকে শহর গোটা পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দাদের কাছে তাইত মধ্যে প্রকাশ পেয়েছে। বিশেষ সূত্র মার্কা জানা গিয়েছে কর্তৃপক্ষ ঠিক করবে কোন দোকান থেকে পেঁড়া ও গজা বানানো হবে। সেই মতো সেই দোকানেই দীঘার মন্দির থেকে পাঠানো হবে, ঠাকুরের কাছে নিবেদন করা খোয়া এবং ক্ষীর। তারপর সেই খোয়ার ক্ষীর মেশাতে হবে, গজা এবং পেঁড়ার সঙ্গে।

বিশেষ সূত্র মারফত যেটুকু জানা যাচ্ছে এই খোয়া ক্ষীর গজা সমস্ত কিছু মিশিয়ে তৈরি করা হবে এক ধরনের প্রসাদ যেটা মহাপ্রসাদ নামে পরিচিত হবে। এরপর রেশন ডিলারদের হাতে দায়িত্ব তুলে দেয়া হবে সেই প্যাকেট মিষ্টির দোকান থেকে আনা এবং সমস্ত গ্রাম বাংলার মানুষের কাছে বিল করা।

এই পরিষেবায় প্রত্যেকটি প্যাকেট কিছু এক টাকা ভর্তুকি হিসেবে ডিলারদের দেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আর তাতে জানা যাচ্ছে ১১ কোটি গ্রাহক থাকলে ডিলারদের ১১ কোটি টাকা পাওয়ার কথা কিন্তু যেটুকু আপডেট সে টাকাও নিতে চাইছে না ডিলাররা। তারা চাইছেন জগন্নাথ মহাপ্রভুর প্রসাদ বিনামূল্যে পরিবেশন করে সেবায় নিয়োজিত হতে। এতেই তাদের মানবিক ও বিবেকের পরিচয় পাওয়া গিয়েছে।

Leave a Comment

Facebook WhatsApp Share
পাকাবাড়ি লক্ষীভান্ডার 10পাস চাকরি আবহাওয়া আজকের খবর কলকাতার খবর সোনার দাম বাসের সময়সূচী মাধ্যমিক উচ্চমাধ্যমিক